ওষধি গুণঃ
[i] ভিটামিন, খনিজ মৌল, অ্যামিনো অ্যাসিড ও ফ্যাটি অ্যাসিড ঘৃতকুমারী পাতার নির্যাসে পাওয়া যায়।
[ii] অ্যাসিডের আধিক্য, রক্তের ঘন হয়ে যাওয়ার প্রবণতা,দূষণজনিত চাপ ও অস্থিসন্ধির প্রদাহ কমাতে ঘৃতকুমারী পাতার নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
[iii] গ্যাস্ট্রিক ক্ষত, কোষ্ঠকাঠিন্য, তেজস্ক্রিয় বিকিরণ- জনিত চামড়ার ক্ষতে ঘৃতকুমারী পাতার নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
[iv] ঘৃতকুমারীর নির্যাসে অ্যান্টিপাইরেটিক উপাদান থাকায় জ্বর হলে তাপমাত্রা কমাতে এটি ব্যবহৃত হয়।
[v] ঘৃতকুমারীর পাতার নির্যাসে প্রায় 99% জল থাকে। তাই চামড়াকে আর্দ্র করতে, স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে এই নির্যাস ব্যবহার করা হয়। এই নির্যাস ব্যবহার করলে চামড়ায় রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহ বৃদ্ধি পায় । ত্বকের কলাকোশের শক্তি উৎপাদন ক্ষমতা ও সংশ্লেষ ক্ষমতা বাড়ে। ফলে ত্বক শিথিল হয় না।
[vi] মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ঘৃতকুমারী পাতার নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
0 Comments