Ad Code

দ্রাসীমা ও সময় গণনার সূত্রগুলাে




Advertisements

 দ্রাসীমা ও সময় গণনার ব্যাপারে নীচের সূত্রগুলাে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ : 

১। প্রতি ১৫° দ্রাঘিমায় ১ ঘন্টা, প্রতি ১ ডিগ্রী দ্রাঘিমায় ৪ মিনিট, প্রতি ১ মিনিট দ্রাঘিমায় ৪ সেকেণ্ড এবং প্রতি ১ সেকেণ্ড দ্রাঘিমায় ১/১৫ সেকেণ্ড সময়ের পার্থক্য হয়।

 ২। কোন স্থানের সময় গ্রীণিচের সময়ের তুলনায় বেশী হলে বুঝতে হবে যে, সেই স্থান গ্রীণিচের

পূর্বদিকে অবস্থিত এবং কম হলে বুঝতে হবে যে, সেই স্থান গ্রীণিচের পশ্চিমদিকে অবস্থিত। অথাৎ যে স্থান গ্রণিচের যত পূর্বে অবস্থিত, সেই স্থানের সময় তত অগ্রবর্তী এবং যে স্থান গ্রাণিচের যত পশ্চিমে অবস্থিত, সেই স্থানের সময় তত পশ্চাদ্বর্তী হয়।

৩। যদি দুটি স্থান গ্রীণিচের একই দিকে অর্থাৎ গ্রীণিচের পূর্বে বা পশ্চিমে থাকে, তাহলে উচু সংখ্যার দ্রাঘিমা থেকে নীচু সংখ্যার প্রাঘিমাটি বিয়ােগ দিলে দ্রাঘিমান্তর পাওয়া যাবে। 

৪। যদি দুটি স্থান গ্রীণিচের দুদিকে অর্থাৎ একটি পূর্বে এবং অন্যটি পশ্চিমে থাকে, তাহলে উভয় স্থানের দ্রাঘিমা যােগ করলে দ্রাঘিমান্তর পাওয়া যায়।

৫। দুটি স্থানের দ্রাঘিমায় যত ডিগ্রীর পার্থক্য হয়, তত ডিগ্রীকে ৪ দিয়ে গুণ করলে সময়ের ব্যবধান মিনিটে বার হয় এবং তাকে ৪ দিয়ে ভাগ করলে দ্রাঘিমা ডিগ্রীতে পাওয়া যায়।

Download Link of this Content
Advertisements
Best Search Engine Optimization
Advertisements

Post a Comment

0 Comments